Policy is the main keyword of a goal. It bears simple and short message. To implement the policy, we set the procedure and periodically evaluation to show the improvement of main goal. Bangla Policy shows different policy, procedure, HR format, HR policy, Garments policy of Bangladesh, Compliance book, Compliance Policy, EMS policy, Chemical Policy, Health and Safety Policy, Grievance policy and child labor policy. It has all documents of HR and Compliance Department.

BTemplates.com

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

BTemplates.com

About

Best Doona Stroller

 The Doona Stroller is a type of stroller that can be transformed into a car seat, combining both a stroller and a car seat in one product....

বুধবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২১

Grievance Policy and Procedure বলপ্রয়োগ শ্রম নিষিদ্ধকরণ নীতি


GRIEVANCE POLICY & PROCEDURE 

(অভিযোগ নিয়ন্ত্রন নীতি এবং পদ্ধতি)



ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ক্ষোভ দানা বেধে সৃষ্টি হয় বড় ধরণের সংঘাত। সঠিক সময়ে তাই যথাযথ অনুযোগ, অভিযোগ ও পরামর্শ পদ্ধতি অনুসরণের মাধ্যমে উক্ত ক্ষোভ নিরসন করাই অভিযোগ ও অনুযোগ নীতির লক্ষ্য। প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক-কর্মচারীগণ তাদেও কার্যক্ষেত্রে উদ্ভূত বিভিন্ন ধরণের সমস্যা সমাধানের জন্য যে কোন ধরণের অভিযোগ, অনুযোগ ও পরামর্শ তাদের উপরোক্ত কর্তৃপক্ষের নিকট পেশ করা এবং সমস্যার নিরসন ও প্রতিকার করা।


কর্মক্ষেত্রে কোন শ্রমিক-কর্মচারী তার উর্ধ্বতন বা অধঃস্তন বা সহকর্মী দ্বারা কোন মানসিক বা শরীরিক নির্যাতন লাঞ্চনার স্বীকার হলে তার বিরুদ্ধে কোন মৌখিক বা লিখিত অভিযোগ বা অনুযোগ উত্তাপিত হলে কর্তৃপক্ষ তা প্রতিকারের জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ও অঙ্গিকারবদ্ধ।  ফ্যাক্টরী এই নীতি কার্যকর করতে কম্পানির আচরনবিধি , আইএলও কনভেশন ও বাংলাদেশ ইপিজেড শ্রম আইন ২০১৯ যথাযথ ভাবে অনুসরন করবে।


যে কোন অভিযোগ সাত দিনের মধ্যে মিটিং এর মাধ্যমে সমাধান করার চেষ্টা করা হয় । যদি সাত দিনে পারা না যায় সে ক্ষেত্রে নির্ধারিত সময় উল্লেখ করে সমাধান করা হবে বলে অঙ্গিকার করা হয়। যদি এটা শ্রমিকের সন্তষজনক না হয় তাহলে সে সমাধানের জন্য আপিল করতে পারে / বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী আপিল বিভাগে/ শ্রম আদালতে আপিল করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে সে সম্পূর্ণ স্বাধীন থাকবে।



কলকারখানায় কর্মরত শ্রমিকদের মাঝে নানাবিধ অভিযোগ এর কথা সচারচর শোনা যায়। ঐসব অভিযোগগুলিকে তাদের প্রকৃতিগত বিবেচনায় তিনটি প্রধান অংশে ভাগ করা যায়, যেমনঃ

মানসিক নির্যাতনঃ


  •  সুপারভাইজার বা সহযোগী শ্রমিকদের কাছ থেকে লক্ষনীয়ভাবে বৈষম্যমূলক আচারণ, গালাগাল, ইত্যাদি।
  •  ওভারটাইম বন্টনে পক্ষপাতিত্ব।
  •  ইচ্ছাকৃতভাবে কঠিন কাজের দায়িত্ব প্রদান করে হেয় করার প্রবণতা।
  •  আইন সঙ্গত এবং স্বাভাবিক পাওনা প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত করা।


শারীরিক নির্যাতনঃ

  • সুপারভাইজার কিংবা তার দ্বারা প্ররোচিত হয়ে অন্য শ্রমিক দ্বারা শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত হওয়া।
  • ভারী কাজ নিয়মিতভাবে অর্পন করে শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করা
  • যে কোন ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে হাত তোলা বা প্রহার করা।


যৌন নিপীড়ন জনিতঃ

  • অনাকাঙ্খিত যৌন আবেদনমূলক আচরণ (সরাসরি কিংবা ইঙ্গিত) যেমন: শারীরিক স্পর্শ বা এ ধরণের প্রচেষ্টা।
  • প্রশাসনিক, প্রাতিষ্ঠানিক বা পেশাগত ক্ষমতা ব্যবহার করে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা বা চেষ্টা করা
  • অশালীন অঙ্গভঙ্গি করা এবং যৌন আবেদন সম্বলিত পর্নোগ্রাফী প্রদর্শন।
  • যৌন ইঙ্গিতমূলক ভাষা ব্যবহার করে ঠাট্টা বা উপহাস করা।


আপিল করার পদ্ধতি:


শ্রমিকগণ তাদের যেকোন অভিযোগ অনুযোগ এর সমাধান গ্রহণযোগ্য না হলে তারা উক্ত বিষয়ের গ্রহণযোগ্য সমাধানের জন্য পুনরায় আপিল করতে পারবেন এবং আপিলকৃত বিষয়টি পুনরায় তদন্ত করে গ্রহণযোগ্য সমাধান করা হবে। অন্যদিকে, শ্রমিক উক্ত বিষয়ের গ্রহণযোগ সমাধানের জন্য বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী আপিল বিভাগে/ শ্রম আদালতে উক্ত বিষয়ের গ্রহণযোগ্য সমাধানের জন্য আপিল করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে সে সম্পূর্ণ স্বাধীন থাকবে এবং তার বিরুদ্ধে কোন বেআইনি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে না।

 

1 টি মন্তব্য: